করোনায় স্বাস্থ্য ঝুকিতে অবহেলিত বিনা বেতনের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা
দেশে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি উদ্যোক্তারা। কিন্তু উদ্যোক্তাদের অপমান, অবহেলা করা হচ্ছে যা প্রশাসনিক চিঠিতে প্রতিয়মান হচ্ছে।
আমাদের প্রিয় অভিভাবক, তহুরুল ইসলাম টুটুল স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
স্যার ২০১১ সালে ইউডিসি আপনাদের একান্ত প্রচেষ্টায় শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সরকার প্রদত্ত যত দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তা সফলতার সাথে আমরা পালন করেছি। যেমন: তথ্য বাতায়ন আপডেট, জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন, মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ নিবন্ধন, হজ্ব নিবন্ধন, জনসচেতনতা মূলক প্রচার প্রচারনা, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি , ই-চালান, শহর থেকে শুরু করে প্রত্যান্ত অঞ্চল কে ডিজিটালাইজড করণ ইত্যাদি। বর্তমান করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় লিফলেট বিতরণ, মাইকিং, প্রবাসীদের তালিকা, বাইরের জেলা থেকে আগত ব্যক্তিদের তালিকা, হোমকোয়ারেন্টাইন নিশিচত করনে সেই চিহ্নিত বাড়ি কোয়ারেন্টাইন/লকডাউন স্টিকার লাগনো, বিভিন্ন ভাতাভোগির ডাটাবেজ, ত্রানের তালিকা প্রণয়ন, বিভিন্ন দাপ্তরিক অফিসে চেয়ারম্যান, সচিব ও ত্রাণ কর্মকর্তাদের প্রতিবেদন টাইপ ও প্রেরণ, এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে মার্তৃত্বকালীন ভাতা সহ বিভিন্ন ভাতা ও সেবা প্রদান, ত্রাণ বিতরনে সহযোগীতা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করণ সহ সেচ্ছাসেবী কাজে নিয়োজিত থাকার পরও আমাদেরকে মানে উদ্যোক্তাদের অবহেলা করে বিভিন্ন চিঠি প্রেরণ করা হচ্ছে। যা দেখে আমাদের কষ্ট হয়, কাজের গতি হারিয়ে ফেলি। সদ্য ইস্যুকৃত টাংগাইল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একটি চিঠিতেও এমনটা দেখা গেল।
যে চিঠিতে করোনা প্রভাব মোকাবেলায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সচিব, ইউপি সদস্য, হিসাব-সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও গ্রাম পুলিশের মাঝে করোনা সুরক্ষা সরঞ্জামাদি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। দুঃখ জনক হলেও সত্য যে সেই চিঠিতে উদ্যোক্তার কথা উল্লেখ করা হয়নি। ২০১৪ সাথে উদ্যোক্তা মহা সম্মেলনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের কে জাতির ডিজিটাল সন্তান উপাধি দিলেও বর্তমানে প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ তা হয়তো ভুলে গেছে। স্যার দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরাই জীবনের ঝুকি নিয়ে পাবলিক সেবা নিশ্চিত সহ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সরকারের পাশে আছি। অথচ বিভিন্ন ভাবেই আমাদেরকে আলাদা করা হচ্ছে, অবহেলা, অপমান করা হচ্ছে। সংযুক্ত চিঠিই এর শেষ প্রমাণ। তাই এটুআই আমাদের অভিভাবক হওয়ায় এই চিঠি সহ এই রুপ অন্যান্য জেলার অন্যান্য চিঠিতে উদ্যোক্তাদের নাম সংযুক্ত করার জন্য আপনার মাধ্যমে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিনীত অনুরোধ করছি।
যে চিঠিতে করোনা প্রভাব মোকাবেলায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সচিব, ইউপি সদস্য, হিসাব-সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও গ্রাম পুলিশের মাঝে করোনা সুরক্ষা সরঞ্জামাদি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। দুঃখ জনক হলেও সত্য যে সেই চিঠিতে উদ্যোক্তার কথা উল্লেখ করা হয়নি। ২০১৪ সাথে উদ্যোক্তা মহা সম্মেলনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের কে জাতির ডিজিটাল সন্তান উপাধি দিলেও বর্তমানে প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ তা হয়তো ভুলে গেছে। স্যার দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরাই জীবনের ঝুকি নিয়ে পাবলিক সেবা নিশ্চিত সহ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সরকারের পাশে আছি। অথচ বিভিন্ন ভাবেই আমাদেরকে আলাদা করা হচ্ছে, অবহেলা, অপমান করা হচ্ছে। সংযুক্ত চিঠিই এর শেষ প্রমাণ। তাই এটুআই আমাদের অভিভাবক হওয়ায় এই চিঠি সহ এই রুপ অন্যান্য জেলার অন্যান্য চিঠিতে উদ্যোক্তাদের নাম সংযুক্ত করার জন্য আপনার মাধ্যমে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিনীত অনুরোধ করছি।
অনুরোধক্রমে-
সকল উদ্যোক্তাদের পক্ষে
মাহাবুবুর রহমান
উদ্যোক্তা, কামারজানি ইউডিসি
গাইবান্ধা সদর, গাইবান্ধা।
কোন মন্তব্য নেই